You are currently viewing কালোজিরা তেলের উপকারিতা কি | সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে?

কালোজিরা তেলের উপকারিতা কি | সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার কি কি উপকারিতা রয়েছে?

আমরা কালোজিরা নিয়ে আপনাদের বিভিন্ন প্রশ্ন নিয়ে এই কয়েকদিনে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই ৪ টি পোস্টে কালোজিরা নিয়ে ওঠা বড় বড় প্রশ্নগুলোর সম্পূর্ণ বিবরণ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এমনকি গত পোস্টে প্রতিদিন কালোজিরা খেলে আমাদের শরীরে কেমন ক্ষতি হয় তা বিস্তারিত লিখেছি।  এজন্য, আজ আমরা আপনাদের জন্য কালোজিরার তেলের বিশেষ উপকারিতা, সাথে কালোজিরার উপকারিতা ও সকালে কালোজিরা যদি খালি পেটে খান, তবে কি কি উপকার পাবেন তা নিয়ে আলোচনা করবো।

প্রতিদিন কালোজিরা খেলে শরীরের কি ধরনের ক্ষতি হয় জানতে আমাদের এই পোস্টটি থেকে পড়ে নিন।

কালোজিরা তেলের উপকারিতা

কালোজিরার তেলের উপকারিতা

কালোজিরা তেল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়, হৃদরোগের সমস্যার ঝুঁকি কমায়, আর্থ্রাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমায়, কৃমির সমস্যা দূর হয়, রাতে অনিদ্রার সমস্যা দূর হয়, পেটের নানা রোগজীবাণু ও গ্যাসের সমস্যা দূর করে, বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার ধ্বংস হওয়া থেকে শরীরের উন্নত কোষ ও কলার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন যন্ত্রণাকর সমস্যার তীব্রতা, পিঠের ব্যথা, বাতের ব্যথা বা হাঁটুর ব্যথা ও মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণশক্তি বাড়াতে কালোজিরা বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে। ত্বকের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি, সাধারণ উন্নতি ও চেহারায় উজ্জ্বলতা বাড়াতে কালোজিরার কোনো বিকল্প নেই, কারণ এটি টনিকের মতো কাজ করে।

আমরা উপরের উপকারিতা সম্পর্কিত বিষয়গুলো আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করছি।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে

কালোজিরায় প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং বিভিন্ন ভিটামিন থাকে যা অনেক রোগ বালাই থেকে শরীরকে রক্ষা করে। কালজিরার তেলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে যেটি বিভিন্ন কোষের অণু বা কোষের ক্ষতি করতে সক্ষম এবং বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি করে। কালোজিরার এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো এইসব সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ্য রাখে। 

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার বিশেষ উপকারিতা কি কি জানেন? আমাদের এই পোস্ট থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কালোজিরার তেলে ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, সেলেনিয়াম এবং জিঙ্কের মতো নানা খনিজ পদার্থ নিয়ে ভরপুর রয়েছে। এই বিশেষ খনিজ পদার্থগুলো শরীরকে অন্যান্য রোগ থেকে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে সাহায্য করে। এই কালজিরাতে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই এর একটি ভালো উৎস, তাই এই ভিটামিন আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয় এবং অন্যান্য সংক্রমণ থেকে শরীরকে লড়াই করতে সাহায্য করে।

কালোজিরা তেল স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে

কালোজিরায় বা কালোজিরার তেলে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলো শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে থাকে এবং মস্তিষ্কের কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ হওয়ায় কালোজিরা ফ্রি র‌্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে মস্তিষ্কের কোষগুলোকে রক্ষা করে এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাস সহ বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। এছাড়াও, নিয়মিত কালোজিরা খেলে রক্ত পাতলা হয় এবং মস্তিষ্কের রক্ত প্রবাহ উন্নত করতে সহায়তা করে। এর ফলে ব্রেইনের কোষগুলোতে অক্সিজেনের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয় যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে ও কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।

কালোজিরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়

কালোজিরার তেল বা কালোজিরা নিয়মিত খেলে রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এটি LDL বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং HDL বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। কারণ, এটি হৃদরোগের ঝুকির অন্যতম প্রধান কারণ। একইভাবে, কালোজিরা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি শরীরের রক্তনালী ও হৃদপিণ্ডকে বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

প্রতিদিন ঠিক কতটুকু কালোজিরা খাওয়া উচিত জানতে আমাদের লেখা পোস্টটি পড়ুন।

চর্মরোগ সাড়িয়ে তোলে

কালোজিরার তেল এ থাকা কিছু উপাদান যেমন অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য  চর্মের বিভিন্ন সমস্যা, যেমন একজিমা, সোরিয়াসিস, বার্ধক্যের ছাপ কমাতে, ত্বকের আর্দ্রতা বৃদ্ধি করতে, এবং ব্রণের চিকিৎসায় সহায়ক হতে পারে। কিন্তু, আপনার অ্যালার্জির সমস্যা থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে কালোজির ব্যবহার করতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরার তেল অথবা কালোজিরার ব্যবহারে ত্বকের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হতে পারে।

কালোজিরা তেল ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে সাহায্য করে

ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে

কালোজিরার তেলে প্রায় ১০০ টিরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে যা আমাদের অর্থাৎ মানবদেহের জন্য খুবই জরুরী। এর অনন্য উপাদানগুলোর মধ্যে থাইমোকিনোন, নাইজেলোন, আমিষ, শর্করা, লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, আয়রন, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম সহ অন্যান্য নানা ধরনের ভিটামিন ও নিয়াসিন ক্যান্সার রোগীর জন্য খুবই উপকারী।

কালোজিরাতে ফসফেট, লৌহ, কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস যা জীবাণু নাশকের কাজ করে, সেগুলো ছাড়াও ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধক কেরোটিন, অন্যান্য শক্তিশালী হরমোন সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান সমূহ রয়েছে। এছাড়াও, এতে এনজাইম ও অম্লনাশক উপাদান এবং প্রতিষেধক রয়েছে।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে এই বিস্তারিত পোস্টটি থেকে জেনে নিন।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে

এই কালোজিরা তেল বা নিয়মিত কালজিরা খেলে ক্ষুধা বাড়াতে বা কমাতে সাহায্য করে। তাই এটি পেটের জীবাণু নষ্ট করে শরীরে থাকা গ্যাস দূর করতেও সাহায্য করে। কিন্তু, সকালে ও বিকালে মধু দিয়ে বা ভেজে খেলে ভালো উপকার পাবেন।

ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

যারা মোটা হতে চান বা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য এই কালোজিরা তেল একটি সহজ রাস্তা হতে পারে। নিয়ম করে কালোজিরা খেলেও আপনি আপনার ওজন সহজে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম কি ও চিয়া সিড খেলে কি হয় তা পড়তে এই পোস্টটি দেখুন।

কালোজিরা তেল হাত বা পায়ের ফোলাভাব কমায়

হাত বা পায়ের ফোলাভাব কমিয়ে দেয়

কালোজিরার তেল এ থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে যা হাত পা এর ফোলাভাবের একটি কারণ। নিয়মিত কালোজিরা খেলে তা শরীর থেকে অতিরক্ত তরল বের করে দিতে পারে। এতে করে হাত পা এর ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ থাকলে কালোজিরা তা নিয়ন্ত্রণ করে, রক্তের পরিবাহন বৃদ্ধি করে সহজেই এই সমস্যা দূর করতে পারে।

ক্ষত শুকাতে সাহায্য করে

শরীরে কাঁটা-ছেড়া থাকলে তা শুকানোর জন্য নিয়মিত কালোজিরা বা কালোজিরার তেল খেলে ভালো ও উপকারী ফলাফল পাবেন। কারণ, এই কালোজিরাতে শরীরের রোগজীবাণু ধ্বংসকারী উপাদান থাকে যার ফলে সহজে ঘা, ফোঁড়া বা কোনো সংক্রামক রোগ বা ছোঁয়াচে রোগের সম্ভাবনা থাকে না।

মধু খাওয়ার নিয়ম ও রাতে মধু খাওয়ার সঠিক নিয়মগুলো জানতে আমাদের লেখা এই পোস্টটি পড়ে নিন।

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

সকালে খালি পেটে কালোজিরা খেলে আপনি জানা না জানা বহু রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি পাবেন। সেই বিশেষ উপকারিতাগুলো হলো-

সর্দি-কাশি কমায়

কালোজিরা তে থাকা থাইমোকুইনন নামক একটি উপাদান শরীরের বিশেষ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যার ফলে কাশি, গলা ব্যথা ও বুকে ব্যথা থেকে আরাম পাওয়া যেতে পারে। এই কালোজিরা বুকে থাকা কফ বা শ্লেষ্মা বুক থেকে বের করে আনতে সহায়তা করে থাকে। এতে করে শ্বাসকষ্ট এবং কাশি কম হয়। কালোজিরাতে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল গুণাবলী সরদি-কাশির জন্য দায়ী ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। এর ফলে বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এই খাদ্য উপাদান বেশ সহায়তা করে থাকে।

১ চা চামচ কালোজিরা ১ কাপ গরম পানিতে ৫ থেকে ১০ মিনিট ফুটিয়ে নিয়ে ছাঁকার পর মধু মিশিয়ে দিনে ২ থেকে ৩ বার পান করলে ভালো ফলাফল পাবেন।

মধুর উপকারিতা এবং এর বিশেষ গুনাগুণ সম্পর্কে এই পোস্ট থেকে ভালো করে জেনে নিন।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে

কালোজিরা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। এর ফলে রক্তপ্রবাহ সহজ করে এবং রক্তচাপ কমিয়ে দেয় এবং নাইট্রিক অক্সাইড এর উৎপাদন বাড়িয়ে দেয়, রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ায় এবং কর্টিসলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে, যা নিম্ন রক্তচাপের রোগীদের জন্য উপকারী।

কালোজিরা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে

বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়

কালোজিরা বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে শরীরকে বেশ সুস্থ করে তোলে। বাজে কোলেস্টেরল শরীরকে অলসতা থেকে মুক্তি দিয়ে চাঙ্গা করে তুলে। এর ফলে ওজন নিয়ন্ত্রিত হয় এবং কম করে নিয়মিত খেলে ওজন কমতেও সাহায্য করে।

ঘি খাওয়ার নিয়ম, পুষ্টি উপাদান, বাচ্চাদের খাওয়ানোর নিয়ম জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে নিন।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে

কালোজিরাতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে জ্বালাপোড়া কমায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং বিশেষ করে ক্যান্সার কোষগুলো দ্ধংশ করে নতুন কোষ তৈরিতে সহায়তা করে।

ডায়াবেটিসের প্রবণতা কমায়

কালোজিরা নিয়মিত পরিসরে খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে। এই কালোজিরা ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা কওমিয়ে এর অবস্থা উন্নত করতে সাহায্য করে।

খাঁটি ঘি চেনার উপায় বিশেষভাবে জানতে আমাদের এই পোস্টটি অবশ্যই পড়ে নিন।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়

এই কালোজিরা শরীরে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করার পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে। সাথে কালোজিরা LDL কোলেস্টেরল কমিয়ে HDL কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি বিশেষ করে কমাতে পারে। এমনকি এই খাদ্য উপাদান রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে উপকারে আসে।

এজন্য আমাদের কালোজিরা তেল নিয়মিত খাওয়া ও ব্যবহারের পাশাপাশি দৈনিক সকালে কালোজিরা পানিতে মিশিয়ে বা মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে খুব ভালো উপকার পাবেন। আপনি আমাদের থেকে আপনার মনে জাগা নানা প্রশ্নের উত্তর আমাদের থেকে জেনে নিতে পারবেন।

 

সাধারণ জিজ্ঞাসা

হ্যাঁ। চিয়া বীজ নির্দিষ্ট পরিমাণে নিয়মিত খেলে আপনি প্রায় ১২ সপ্তাহের মধ্যে দ্রুত ওজন কমাতে পারবেন।

হ্যাঁ। আপনি রাতে বীজের পানি খেয়ে ঘুমাতে পারবেন। এতে আপনার শরীরের মেটাবোলিজম বৃদ্ধি পাবে।

না। প্রতিদিন চিয়া বীজ খাওয়া ক্ষতিকর না। তবে অবশ্যই নিয়ম মেনে ও পরিমাণমতো না খেলে আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

চিয়া সিড খেলে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানের মাধ্যমে উল্টো আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আসবে।

হ্যাঁ। চিয়া বীজের বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, ফোলাভাব এবং পেট ব্যথার মতো হজম সংক্রান্ত নানা সমস্যা হতে পারে।

 

তথ্যসূত্র

WebMD- Black Seed: Benefits, Nutrition, Uses & Health Insights – WebMD

Healthline- Black Seed Oil: Health Benefits, Uses, and Side Effects

MedicalNewsToday- Black seed oil benefits: Health, skin, and side effects

Dr. Axe- Black Seed Oil Benefits, Uses and Possible Side Effects

Mobasher Khan

Mobasher Khan is a skilled content writer with expertise in SEO. He has successfully contributed to companies like Tista and Tista Food, where his engaging content and SEO skills were highly valued. Mobasher sharpens his writing and digital skills through research and technical writing. He was the runner-up in Content Mania, showcasing his talent for creating compelling content. Beyond work, Mobasher loves exploring different industries and writing. His diverse interests fuel his creativity and versatility as a content writer. Mobasher is dedicated to excellence and continually seeks new learning opportunities to help organizations succeed.

Leave a Reply