কালোজিরা আমাদের দৈনন্দিন খাবারের এক অনন্য অংশ হতে পারে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে যেমন শরীরের নানা রোগ বালাই থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব, তেমনি মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে আরও অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। তবে আমাদের অবশ্যই নিয়ম মেনে খেতে হবে। যদি ঠিকমতো নিয়ম করে আমরা খেতে পারি, তাহলে বেশি খাওয়ার পর যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়, তার থেকে সহজেই বাঁচা যায়। আমরা আমাদের আগের পোস্টে কালোজিরা কি, কতটুকু খাওয়া উচিত ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। আজ আমরা আমাদের এই পোস্টে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম ও কোন সময়ে কতটুকু খেতে হবে টা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
প্রতিদিন কতটুকু কালোজিরা খাবেন ও খেলে কি কি হয় তা জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন।
কালোজিরার পুষ্টি উপাদান
আপনারা জানেন কালোজিরার অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। কিন্তু কি কি উপাদান রয়েছে তা আমরা সঠিক জানি না। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি গ্রাম কালোজিরাতে প্রোটিনের পরিমাণ ২০৮ মাইক্রোগ্রাম, নিয়াসিন ৫৭ মাইক্রোগ্রাম, ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রোগ্রাম, আয়রন ১০৫ মাইক্রোগ্রাম, কপার ১৮ মাইক্রোগ্রাম, জিংক ৬০ মাইক্রোগ্রাম, ফসফরাস ৫.২৬ মাইক্রোগ্রাম, ফোলাসিন ৬১০ আইউ, ভিটামিন বি১ ১৫ মাইক্রোগ্রাম ইত্যাদি। কালোজিরার প্রধান উপাদানের মধ্যে আমিষের পরিমাণ ২১ শতাংশ, ভেষজ তেল ও চর্বি বা স্নেহ এর পরিমাণ ৩৫ শতাংশ, শর্করার পরিমাণ ৩৮ শতাংশ এবং ভিটামিন ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ। কালোজিরার অন্যতম উপাদানের মধ্যে রয়েছে থাইমোকিনোন, নাইজেলোন ও স্বাস্থ্যকর তেল।
কালোজিরা তেলে অলিক এসিড, লিনোলিক এসিড, ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, জিংক, সেলেনিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন- এ, ভিতামিন- বি, ভিটামিন বি- ২, ভিটামিন- সি, নিয়াসিনসহ আরও অন্যান্য নানা ধরনের জীবাণুনাশক উপাদান যা আমাদের শরীর ও স্বাস্থ্যের জন্য আশীর্বাদস্বরূপ।
চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিতভাবে জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে নিন।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম অনুসারে, পেট খারাপের সমস্যায় সকালে ও বিকালে কালোজিরা হালকা ভেজে গুঁড়ো করে প্রায় ৫০০ মিলিগ্রাম পরিমাণে ৭ থেকে ৮ চামচ দুধে মিশিয়ে ৭ দিন নিয়ম করে খেলে ভালো ফলাফল পাবেন। ঠাণ্ডা-কাশি থেকে আরাম পেতে ১ চা চামচ কালোজিরার তেলের সাথে ১ চা চামচ মধু অথবা ১ কাপ গরম লাল চায়ের সাথে আধা চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার খাবেন। শুধু কালোজিরা খাওয়া থেকে ভাত বা রুটির সাথে, এমনকি মুড়ির সাথে খাওয়া ভালো। তবে, কোনো গরম পানীয় বা গরম খাবারের সাথে যেমন চা বা গরম ভাতের সাথে মিশিয়ে খেলে বেশ উপকার পাবেন। কালোজিরা খাওয়ার তেমন নিয়ম নেই। কিন্তু, সব খাবারই নিয়ম করে খেলে শরীরের যেমন উপকার হয়, তেমনি খাবারের সঠিক পুষ্টিগুণ শরীর গ্রহণ করতে পারবে।
ওজন কমাতে চান? তাহলে ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার বিশেষ নিয়মটি আমাদের এই পোস্ট থেকে জেনে নিন।
সকালে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
সকালে কালোজিরা খেলে রাতের চেয়ে বেশি উপকার পাবেন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চিমটি পরিমাণ ১ থেকে ২.৫০ গ্রাম কালোজিরা খেলে শরীরের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।কালোজিরা নিয়ে ১ গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে খেলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা ঠিক থাকবে। সকালে গরম ভাতের সাথে বা রং চা এর সাথে মিশিয়ে খেলে নারী পুরুষ উভয়ের যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ও যৌন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। সকালে মধুর সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেলেও আপনি বেশ উপকার পাবেন। মনে রাখবেন, কখনো কাঁচা কালোজিরা খাবেন না। এতে পেট খারাপ হতে পারে। প্রয়োজনে তেল ছাড়া ভেজে বোতলে ভরে রেখে দিন। চাইলে ভর্তার সাথে বা কালোজিরার ভর্তা অল্প করেও খেতে পারেন।
চিয়া সিড কি ও এর বিশেষ পুষ্টিগুণ জানতে আমাদের এই ব্লগ পোস্টটি পড়ুন।
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম হাদিস
ইসলামে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম নিয়ে বেশ কিছু হাদিস রয়েছে। আমরা আপনাদের সামনে কোনোরকম পরিবর্তন ছাড়া সরাসরি হাদিস থেকে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম গুলো আপনাদের নিকট তুলে ধরছি।
- বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন: “তোমরা কালোজিরা ব্যবহার করবে, কেননা এতে একমাত্র মৃত্যৃ ব্যতীত সর্বরোগের মুক্তি এতে রয়েছে”।
- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত– তুমি যদি সকালে এক চামচ কালোজিরা ও এক চামচ পানি মিশিয়ে খাও, তাহলে তুমি সেদিন সারাদিন কোনো রোগে আক্রান্ত হবে না। ইবনে মাজাহ, হাদিস নং- ৩৪৭১।
- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত– কালোজিরা তেল মালিশ করো। এতে প্রতিটি রোগের নিরাময় আছে, ব্যতীত বাতিক ছাড়া। তিরমিজী, হাদিস নং-২৭৩৭।
- হযরত আনাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, “নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেন, যখন রোগ-যন্ত্রণা খুব বেশী কষ্টদায়ক হয় তখন এক চিমটি পরিমাণ কালোজিরা নিয়ে খাবে তারপর পানি ও মধু সেবন করবে।” – (মুজামুল আওসাতঃ তাবরানী।
- হযরত কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, “প্রতিদিন ২১টি কালোজিরার ১টি পুটলি তৈরী করে পানিতে ভিজাবে এবং পুটলির পানির ফোঁটা এ নিয়মে নাশারন্দ্রে (নাশিকা, নাক) ব্যবহার করবে-“প্রথমবার ডান নাকেরছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং বামনাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। দ্বিতীয়বার বাম নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা এবং ডান নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা। তৃতীয়বার ডান নাকের ছিদ্রে ২ ফোঁটা ও বাম নাকের ছিদ্রে ১ ফোঁটা।” (তিরমিযী,বুখারী,মুসলিম থেকে নেয়া)
- বুখারি শরিফে আরও বর্ণিত রয়েছে, ৫২৮৫। আবদুল্লাহ ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) … খালিদ ইবনু সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, আমরা (যুদ্ধের উদ্দেশ্যে) বের হলাম। আমাদের সংগে ছিলেন গালিব ইবনু আবযার। তিনি পথে অসুস্থ হয়ে পড়লেন। এরপর আমরা মদিনায় আসলাম তখনও তিনি অসুস্থ ছিলেন। তাকে দেখাশোনা করতে আসেন ইবনু আবূ আতীক। তিনি আমাদের বললেনঃ তোমরা এই কালো জিরা সংগে রেখো। এ থেকে পাঁচটি কিংবা সাতটি দানা নিয়ে পিষে খাবে, তারপর তন্মধ্যে যায়তুনের কয়েক ফোটা তৈল ঢেলে দিয়ে তার নাকের এ দিক-ওদিকের ছিদ্র পথে ফোটা ফোটা করে ঢ়ুকিয়ে দেবে। কেননা আয়িশা (রাঃ) আমাদের নিকট বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছেনঃ এই কালো জিরা ’সাম’ ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। আমি বললামঃ সাম- কি? তিনি বললেনঃ সাম- অর্থ মৃত্যু। – (সহীহ বুখারি)
- হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত– যে ব্যক্তি প্রতিদিন সকালে সাতটি কালোজিরা খাবে, সে কোনোদিন পাগল হবে না এবং কোনোদিন কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হবে না। সহীহ বুখারী, হাদিস নং- ৫৬৮৭।
- হযরত আবু বকর (রাঃ) থেকে বর্ণিত– তোমরা তোমাদের নাকের ভেতর কালোজিরা তেল দাও। এতে প্রতিটি রোগের নিরাময় আছে, ব্যতীত বাতিক ছাড়া। ইবনে মাজাহ, হাদিস নং- ৩৪৭২।
- হজরত আবু দারদা (রাঃ) থেকে বর্ণিত রয়েছে – ‘’রোজ সকালে সাতটি করে কালোজিরা খাও, এতে প্রতিটি রোগে নিরাময় আছে, ব্যতীত বাতিক ছাড়া।’’ তিরমিজি, হাদিস নং- ২৭৩৬।
এছাড়াও, আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রয়েছে, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (সঃ) বলেছেন:
عَلَيْكُمْ بِهَذِهِ الْحَبَّةِ السَّوْدَاءِ فَإِنَّ فِيهَا شِفَاءً مِنْ كُلِّ دَاءٍ إِلاَّ السَّامَ ” . وَالسَّامُ الْمَوْتُ
“তোমরা এই কালোজিরা ব্যবহার করবে। কেননা, এতে মৃত্যু ছাড়া সব রোগের প্রতিষেধক রয়েছে।” [সূনান তিরমিযী, হাদিস নম্বরঃ [2048]অধ্যায়ঃ ৩১/ চিকিৎসা (كتاب الطب عن رسول اللَّهِ ﷺ), ইসলামিক ফাউন্ডেশন].
আরও বর্ণিত রয়েছে যে, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন:
فِي الْحَبَّةِ السَّوْدَاءِ شِفَاءٌ مِنْ كُلِّ دَاءٍ، إِلاَّ السَّامَ
“কালোজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের আরোগ্য রয়েছে। (বুখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৭ হাদিস নং ৫৬৮৮; মুসলিম ৩৯/২৯ হাঃ ২২১৫). [তথ্যসূত্র– ইসলামিক ফাউন্ডেশন]
উপরে উল্লেখিত হাদিসগুলো থেকে আমরা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারি যে, কালোজিরা খাওয়া নিয়ে আমাদের ইসলাম ধর্মে অনেক নিয়ম রয়েছে। সেগুলো ঠিকমতো অনুসরণ করে যদি নিয়মিত কালোজিরা খাওয়া যায়, তবে সবচেয়ে উপকারী ফলাফল সহজে পাওয়া যাবে। প্রতিদিন সকালে যদি খালি পেটে কালোজিরা খান তাহলে আসলেই অনেক বেশি উপকার পাবেন । বিশেষ করে সকালে খালি পেটে মধুর সাথে কালোজিরা খেলে রক্তে থাকা ক্ষতিকারক পদার্থ দূর করে, গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং নানারকম রোগের প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
মধু খাওয়ার নিয়ম ও বিশেষ করে রাতে মধু খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে নিন।
ওজন কমাতে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরার সাথে লেবুর রস মিশিয়ে তা সম্পূর্ণ ভিজিয়ে রেখে রোদে শুকিয়ে রাখার পর দুই থেকে তিন দিন পর শুকানো চার-পাঁচটা বীজ পানির সাথে প্রতিদিন দুপুর ও বিকালে খেলে দ্রুত ওজন কমবে। এক চিমটি কালোজিরা পিষে গুঁড়া তৈরি করে ১ গ্লাস গরম পানিতে ভালোভাবে মিশিয়ে তার মধ্যে ১ চামচ মধু এবং এক চামচ লেবু নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে খালি পেটে সকালে পান করলে দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এভাবে নিয়মিত খেলে ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে নিশ্চিত ভালো ফলাফল পাবেন। এছাড়া, একটি বাটিতে অল্প পরিমাণ কালোজিরা নিয়ে তা হালকা গরম পানির সাথে খেয়ে নিন। অথবা ১ গ্লাস পানিতে ৮ থেকে ১০ টি সারারাত ভিজিয়ে সকালে পানি ছেঁকে নিয়মিত পান করলে ওজন কমবে।
কালোজিরা ফুলের মধু ও সুস্থ থাকতে এই মধু খাওয়ার নিয়ম জানতে এই পোস্টটি পড়ুন।
কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরা ভালোমতো পরিষ্কার করে একটি পাত্রে অল্প আঁচে তেল ছাড়া ভেজে নিয়ে সকালে বা রাতে কয়েক দানা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে। কাঁচা কালোজিরা খাওয়া যায়, কিন্তু বেশি খেলে বদহজম বা পেট খারাপের সমস্যা হতে পারে। ভাজা কালোজিরা একটি বোতলে রেখে সাথে রেখে দিলে অল্প অল্প করে খেয়ে নেওয়া যায়।
পিনাট বাটারের বিশেষ উপকারিতা জানেন তো? না জানলে এই পোস্টটি পড়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
মধু আর কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম
১ চা চামচ কালোজিরার তেলের সাথে ১ চা চামচ মধু যোগ করে দিনে ৩ বার করে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ খেলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। ২ বছরের অধিক শিশুদের মধু ও কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করালে শিশুর মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ার পাশাপাশি মেধা বিকাশ ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে বেশ উপকারে আসে। সকালে মধু আর কালোজিরা একসাথে খেলে শারীরিক দুর্বলতা কেটে যাবে। বাতের ব্যথায় কালোজিরার তেল আর মধু খেলে বাতের ব্যথা কমে যাবে। খালি পেটে সকালে কালোজিরা ও মধু খেলে ব্লাড প্রেসারের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। খাবারে অনীহা থাকলে নিয়ম করে কালোজিরা আর মধু মিশিয়ে দিলে খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি পাবে।
দৈনন্দিন জীবনে মধুর উপকারিতা জানতে আমাদের এই পোস্টটি থেকে বিস্তারিত জেনে নিন।
আমরা এই বিশেষ আয়ুর্বেদিক ও নানা ঔষধি গুণসম্পন্ন খাবার উপাদান কালোজিরাকে নানাভাবে খেতে পারি। আপনারা যেভাবে যে নিয়মে খেতে চান, সেভাবেই এই কালোজিরা খেতে পারবেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে যাতে বেশি পরিমাণে না খাওয়া হয়।
তথ্যসূত্র
WebMD- BLACK SEED – Uses, Side Effects, and More – WebMD
Medicine Net- What Is Black Cumin Good For?
NDTV- 10 Health Benefits Of Consuming Black Sesame Seeds
Recipes.net- How To Eat Black Seeds Daily
Verywell Health- Black Seed Oil: Health Benefits
Health- Black Seed Oil: Benefits, Side Effects, and More
Healthline- Is Black Seed Oil Good for Hair?
সাধারণ জিজ্ঞাসা
কালোজিরা খেলে কি পেটে গ্যাস হয়?
না। কালোজিরা খেলে পেটের ফোলাভাব ও গ্যাস কমে যায়। কিন্তু, বেশি পরিমাণে কাঁচা কালোজিরা খেলে পেটে সমস্যা হয়।
মধু কালোজিরা রসুন খেলে কি হয়?
মধু কালোজিরা ও রসুন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এই কালোজিরা শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ার সমস্যা দূর করে, শ্বাসনালীর প্রদাহ কমাতে পারে এবং হাঁপানি, কাশি ও সর্দি থেকে মুক্তি দেয়।