খাদ্যে পটাসিয়াম বাড়াতে সাহায্য করে, স্নায়ুতন্ত্রের কাজগুলিকে সমর্থন করে। মেডজুল খেজুরে ভিটামিন-বি রয়েছে, যেমন: প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড, ফোলেট এবং নিয়াসিন, বিপাকীয় প্রক্রিয়া পরিচালনা করতে সাহায্য করে যার ফলে খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করে। গবেষণা করে দেখা যায় যে এটি ক্লান্তির বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ, হার্টের অবস্থার উন্নতি, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
হাড় শক্ত, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, নারী ও পুরুষ উভয়ের মধ্যেই যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে
রক্ত স্বল্পতা, স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধি ও হেমোরয়েড প্রতিরোধ করতে সহায়ক
প্রদাহ প্রতিরোধ, সুস্থ গর্ভাবস্থায় খেজুর উত্তম ভূমিকা রাখে।
ত্বক, চুল, শক্তি এবং সহনশীলতা বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি ও ক্লান্তিভাব দূর করে।
এই শীতে খেজুর কেন খাবেন?
খেজুরকে ন্যাচারাল এনার্জি বলে। কারণ মাত্র চারটি খেজুর আপনাকে যে পরিমাণ এনার্জি দেবে তা অন্য কোনো ফল থেকে পাবেন না। খেজুর এমন একটি শুকনো, মিষ্টি ফল যা আসলেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। খেজুরের স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রচুর বলে খেজুর খাওয়া ভালো, বিশেষ করে শীতের দিনে।
শীতের জন্য উপকারি? খেজুরে অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদান যেমন-ভিটামিন,ক্যালসিয়াম, আয়রন,পটাসিয়াম,ন্যাচারাল গ্লুকোজ এবং ফাইবার থাকে যা শরীরকে উষ্ণ রাখার জন্য প্রয়োজনীয়।
অ্যাজমা এমন একটি স্বাস্থ্য সমস্যা যা শীতের সময়ে বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় ১-২ টি খেজুর খেলে অ্যাজমা সমস্যা বৃদ্ধি পায় না। উষ্ণতা প্রদান করে।