You are currently viewing খেজুর গুড়ের বিশেষ উপকারিতা কি কি? । খেজুর খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন?

খেজুর গুড়ের বিশেষ উপকারিতা কি কি? । খেজুর খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন?

আমাদের প্রায় সবারই খেজুর অনেক ভালো লাগে। ঠিক তেমনি শীতকালে গ্রামে-গঞ্জে খেজুরের রস আমাদের খুবই প্রিয়। শহরের অনেকেই গ্রামে যেয়ে খেজুরের রস খাওয়ার আনন্দ নেয়। সেই খেজুরের রস থেকে যখন তাজা ও খাঁটি গুড় তৈরি হয়, সেটা খালি হোক কিংবা মুড়ি দিয়ে; আমরা খেতে পিছপা হই না। কিন্তু, মজার জন্য খেলেও এই খেজুর গুড়ের উপকারিতা কি কি তা জানলে আমরা অবাক হবো। আমরা আমাদের অন্য পোস্টে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম। আজ আমরা আপনাদের সাথে খেজুরের গুড় খাওয়ার নানা ধরনের উপকার গুলো আপনাদের জন্য বিস্তারিত বর্ণনা করবো।

খেজুর খাওয়ার উপযুক্ত সময়

মূলত সকালবেলা হচ্ছে খেজুর খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। শক্ত খেজুর সারারাত পানিতে বা দুধে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে সেই পানিসহ খেজুর খেয়ে নিলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যাবে। আপনি রাতে খাবার খাওয়ার পরেও খেজুর খেতে পারেন। খেজুরে থাকা ফাইবার আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজমসহ নানা সমস্যা দূর হবে। আপনি চাইলে খেজুরের গুড়ও খেতে পারবেন।

সকালে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন

খেজুরের গুড়ের বিশেষ উপকারিতা

খেজুর গুড়ের উপকারিতা

আমরা যারা খেজুরের গুড় খাই, তারা শখের বসেই খাই। কিন্তু, এই গুড়ে কি কি উপকারিতা রয়েছে তা ঠিকমতো আমরা জানি না। আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে বিশেষ উপকারিতাগুলো বিস্তারিত বর্ণনা করছি-

হজমের সমস্যা দূর করে

খেজুরের গুড়ে ফসফরাস, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম জাতীয় খনিজ উপাদান রয়েছে যা হজমের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। এতে উচ্চমাত্রায় ‘কম্পোজিট কার্বহাইড্রেট’ রয়েছে যা সাধারণ চিনির চেয়ে খাবারকে দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে। নিয়মিত এক চামচ গুড় খেলে এর ফাইবার উপাদান মলত্যাগ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয় এবং বদহজমের সমস্যা দূর করে।

আমরা নিজস্ব প্রক্রিয়ায় বাজারের সেরা ও খাঁটি মানের ঝোলা গুড় সরবরাহ করে থাকি। আমাদের থেকে ঝোলা গুড় কিনতে ওয়েবসাইটের পেইজে ভিজিট করুন অথবা +8801737084429 এই নম্বরে কল করে আপনার মূল্যবান অর্ডারটি এখনই নিশ্চিত করুন।

ওজন কমাতে সাহায্য করে

খেজুরের গুড়ে প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা সাধারণ চিনি থেকে কম ক্যালরি বহন করে। এই চিনি রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়। ফলে আমরা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পারি। নিয়মিত চায়ের সাথে বা গরম পানির সাথে সাধারণ চিনির পরিবর্তে খেজুরের গুড় খেলে আমাদের হজমে সুবিধা হবে, পুষ্টি শোষণে সহায়তা হবে। এতে আমাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

খেজুরের গুড় কোল্ড অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে

কোল্ড অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে

খেজুরের মতই খেজুরের গুড়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য শরীরের প্রদাহ কমায় এবং অ্যালার্জি রোধ করে। কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই গুড়ে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার সাথে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ রাখে। তাই শীতকালে বা কারো অ্যালার্জির সমস্যা যেমন নাক বন্ধ হওয়া বা বয়ে যাওয়া, হাঁচি, চোখে জল আসা, গলা ব্যথা, কাশি, মাথাব্যথা ইত্যাদি থাকলে খেজুরের গুড় খেলে তা দূর হয়ে যাবে।

খেজুর খাওয়ার বিশেষ উপকারিতা কি কি তা জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ুন

শরীরে আয়রনের ঘাটতি মেটায়

আমরা জানি না কিন্তু অনেকেই এমন আছেন, যাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি রয়েছে। এতে দেখা যায়, আমরা নানা ধরনের অসুখে আক্রান্ত হই। এক চা চামচ খেজুরের গুড়ে প্রায় ০.৫ মিলিগ্রাম আয়রন থাকে যা শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে রক্তশূন্যতাসহ আয়রনের ঘাটতিজনিত রোগ ব্যধি দূর করতে পারে। গুড়ে থাকা ভিটামিন সি আমাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি কমায়, কপার লাল রক্ত কণিকা তৈরিতে সহায়তা করে এবং ফোলেট উপাদান আয়রনের পরিবহন এবং সংরক্ষণে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মহিলাদের জন্য উপকারী

গঠনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে নারীদের এমন কিছু পুষ্টিগুণ প্রয়োজন যা সব ধরনের খাবারে থাকে না। খেজুরের গুড় নারীদের দেহে এন্ডোরফিন্স নিঃসরণ করে যা প্রাকৃতিক উপায়ে মাসিকজনিত ব্যথা ও অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও, এতে থাকা আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম মেয়েদের আরও নানা বিশেষ রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।

গর্ভবতী মহিলাদের নিয়ম করে খেজুর খেলে কি কি উপকার পাবেন তা জানেন? না জানলে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে দেখুন

খেজুরের গুড় হাড় ও বাতের ব্যথা কমায় তাই বোঝানো হয়েছে

হাড় ও বাতের ব্যথা কমায়

খেজুরের গুড়ে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম জাতীয় খনিজ থাকে যা আমাদের আর্থারাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা বা হাড়ের ব্যথা কমায় এবং ভিটামিন ডি ক্যালসিয়াম শোষণ করে। এছাড়াও, এতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। অর্থাৎ, পটাশিয়াম আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, ম্যাগনেসিয়াম হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে হাড়কে শক্তিশালী করে তোলে। দিনে দৈনন্দিন খাবারের সাথে অর্থাৎ রুটি দিয়ে, বা গুড় দিয়ে বানানো মিষ্টি পরিমাণমতো খেলে ভালো ফলাফল পাবেন।

মুখের ত্বক ভালো রাখে

খেজুরের গুড়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের মুখের ত্বকের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়, মুখের ত্বক ভালো রাখে। এই গুড় আমাদের ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে, ভিটামিন সি মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে এবং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের ত্বককে ফ্রি র‌্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই, আপনি যদি আপনার মুখের শুষ্কতা দূর করতে চান এবং ত্বককে মসৃণ রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত অল্প পরিমাণ হলেও খেজুরের গুড় খেতে হবে।

তাই নিজের লিভারের যত্ন নিতে নিয়মিত খেজুরের গুড় সেবন করুন এবং খাঁটি মানের ঝোলা গুড় কিনতে আমাদের ওয়েবসাইটের পেইজে ভিজিট করে অথবা +8801737084429 এই নম্বরে সরাসরি কল করে আপনার অর্ডার টি নিশ্চিত করুন।

খেজুরের গুড় লিভার ভালো রাখে

লিভার বা যকৃত ভালো রাখে

অন্যান্য খাবারের চেয়ে খেজুরের গুড় আমাদের লিভার ভালো রাখতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে। গুড়ে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারের কোষগুলোকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে, লিভারের এনজাইমের মাত্রা উন্নত করে এবং লিভারের ফাংশনকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। এতে থাকা ফাইবার আমাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে খেজুর গুড়ের উপকারিতা হিসেবে আমাদের ওজনের সাথে সাথে উচ্চ রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাছাড়া, সোডিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের দেহের পেশিকে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে যা লিভারের সুস্থ থাকার জন্য জরুরী।

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়

রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে শরীরের বিভিন্ন টিস্যুতে প্রয়োজনীয় পরিমাণ অক্সিজেন পৌছাতে পারে না। তাই হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম থাকলে ক্লান্তিবোধ, শ্বাসকষ্ট, মাথা ব্যথা বা মাথা ঘোরা, হাত পা ঠাণ্ডাসহ নানা সমস্যা দেখা দেয়। খেজুরের গুড়ে থাকা ফোলেট এবং আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

মধুর কি কি বিশেষ উপকারিতা রয়েছে তা কি আপনি জানেন? বিস্তারিত জানতে আমাদের এই পোস্টটি পড়ে নিন

খেজুরের গুড়ের অপকারিতা

খেজুর গুড়ের অপকারিতা

কোনো খাবারই অতিরিক্ত খাওয়া উচিত নয়। ঠিক তেমনি খেজুরের গুড় বেশি পরিমাণে খেলে কিছু ক্ষতিকর প্রতিক্রিয়াও দেখতে পারবেন। যেমন-

শরীরের ওজন বেড়ে যাবে

যেহেতু প্রতি ১০০ গ্রাম গুড়ে ৩৮৫ ক্যালরি শক্তি রয়েছে, তাই অতিরিক্ত খেলে ওজন বেড়ে যাবে। যাদের ওজন বেশি, এতে থাকা কার্বোহাইড্রেট বেশ সমস্যা সৃষ্টি করে। তাই পরিমিত অনুসারে খাওয়া উচিত।

রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়

প্রতি ১০ গ্রাম খেজুরে প্রায় ৭.৫ গ্রাম চিনি রয়েছে। এই চিনি স্বাস্থ্যকর হলে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাবে। ফলে আমরা ধীরে ধীরে ডায়াবেটিস, হৃদরোগের ঝুঁকি, কিডনি বা চোখের রোগ ইত্যাদিসহ নানা রোগের সম্মুখীন হবো।

খেজুরের গুড় বেশি খেলে হজমে সমস্যা হয়

হজমে সমস্যা তৈরি হয়

সরাসরি তৈরি হওয়া গুড় খেলে আপনার ডায়রিয়া জনিত সমস্যা হতে পারে। আবার কোষ্ঠকাঠিন্য রোগেও ভুগতে পারেন। এজন্য আমাদের কিছুসময় বা ১ থেকে ২ দিন পর খেলে তেমন সমস্যা হবে না। এছাড়া, অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যায় পড়তে পারেন।

জীবাণুর সংক্রমণ বৃদ্ধি পায়

যদি গুড় তৈরি করতে যেয়ে প্রস্তুতপ্রণালীতে কিছু ভুল হয় বা অন্য জায়গা থেকে কিনলে সেই জায়গা যদি স্বাস্থ্যকর না হয় তাহলে তাহলে সেই গুড়ে জীবাণুর সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই একসাথে অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে আমাদের স্বাস্থ্যহানি বা বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারি।

মাছ ও গুড় একসাথে খাওয়া যাবে না

যাদের ‘আলসারেটিভ কোলাইটিস’ বা পরিপাকতন্ত্রে আলসারের সমস্যা রয়েছে তাদের বেশি গুড় খাওয়া উচিত নয়। মাছ ও গুড় একসাথে খেলে পেটের সমস্যা, হজমে সমস্যা, অ্যালার্জি বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

খেজুরের গুড় বেশি খেলে রোগ বালাই বৃদ্ধি পায়

রোগ বালাই বৃদ্ধি পায়

গুড়ে অনেক পরিমাণে সুক্রোজ থাকে বিধায় বেশি পরিমাণে খেলে বাতের ব্যথা কমার পরিবর্তে উল্টো বেড়ে যায়। তাই যারা এমন রোগে আক্রান্ত, তাদের বেশি না খাওয়া ভালো। কারণ, এতে থাকা ’ওমেগা ৩’ ফ্যাটি এসিড শরীরের প্রদাহ যন্ত্রণা বাড়িয়ে দেয়।

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তৈরি হয়

যদি অনেক গরমে বেশি পরিমাণে গুড় খেয়ে থাকেন, তবে উচ্চ রক্তচাপের কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। এজন্য, প্রচন্ড গরমে সেবন না করাই উত্তম।

আমাদের জন্য খেজুর যেমন উপকারী, খেজুরের গুড়ও তেমনি উপকারী। আমরা খেজুর সবসময়ের জন্য সংরক্ষণ করতে পারি না। কিন্তু, অনেক দিনের জন্য খেজুরের গুড় সংরক্ষণ করে রাখা সম্ভব। এই গুড় আমাদের খাবারের স্বাদ অনেক পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। আমাদের ঝোলা গুড়ে কোনো প্রকার ক্ষতিকর বা রাসায়নিক পদার্থ নেই। এই বিশেষ খাবার আমাদের ঠাণ্ডা, কাশি ইত্যাদি দূর করার পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

 

তথ্যসূত্র

HealthifyMeJaggery – Benefits, Nutrition Value & Weight Loss

Pharmeasy – Jaggery: Uses, Benefits, Side Effects By Dr. Smita Barode

NDTV – 10 Health Benefits Of Consuming Jaggery

Medical News Today – What is jaggery, and is it better for you than sugar?

Healthline – What is Jaggery and What Benefits Does it Have?

WebMD – Jaggery: Is It Good For You?

 

স্বাস্থ্যের তুলনায় নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা রাখতে নিয়ম করে খেজুরের গুড় খাবেন। এর ফলে যেমন শরীরে কাজ করার শক্তি বৃদ্ধি পাবে, তেমনি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হবেন।

না। খেজুরের গুড় ক্ষতিকর না। কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে হজমের সমস্যা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হওয়া, ওজন বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে পারেন।

যেকোনো অবস্থাতেই প্রাকৃতিক খাবার সবচেয়ে বেশি ভালো। তাই আপনার কাছে দুটোর মধ্যে একটি বাছাই করার সুযোগ থাকলে অবশ্যই খেজুর কে বেছে নিবেন। চাইলে আপনি মৌসুমে খেজুরের রস খেতে পারেন।

খেজুর ও মধু দুটোই স্বাস্থ্যকর। মধু ও খেজুরে কিছু উপাদান এক থাকলেও অনেক উপাদান রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। তাই দুটোই অনেক বেশি স্বাস্থ্যকর। আপনাকে শুধু নিয়ম করে খেতে হবে। এতে অনেক ভালো ফলাফল পাবেন বলে আমরা আশা করি। কিন্তু, কেনার সময় অবশ্যই খাঁটি পণ্য কিনবেন।

না। মোটেও না। খেজুরের বা আখের রস থেকে গুড় তৈরি হয়, সেই গুড় শুকিয়ে গুড়ো করা হয়। কিন্তু, পাম চিনি বিভিন্ন ধরনের তালের রস থেকে তৈরি করা হয়। দুটো সম্পূর্ণ আলাদা। তাছাড়া, পাম চিনিতে হালকা মাটির গন্ধও পাওয়া যায়।

Mobasher Khan

Mobasher Khan is a skilled content writer with expertise in SEO. He has successfully contributed to companies like Tista and Tista Food, where his engaging content and SEO skills were highly valued. Mobasher sharpens his writing and digital skills through research and technical writing. He was the runner-up in Content Mania, showcasing his talent for creating compelling content. Beyond work, Mobasher loves exploring different industries and writing. His diverse interests fuel his creativity and versatility as a content writer. Mobasher is dedicated to excellence and continually seeks new learning opportunities to help organizations succeed.

Leave a Reply